Myself 1: I Got All The Maths Of Conics Wrong When I Was Given To Do. I Am Right Now Crying.

:(

THEY JUST WANT U TO MEMORISE SHIT AND THEN POUR INTO A B C D

🌿I felt like making this. At this point I’m desperate to get back on track. This probably was the worst time for a burnout to show up. I’m experiencing this shit for about a month now and there’s less than a month remaining to my exams. It’s now or Never, i understand but it’s harder than ever to stay consistent with my routine. I am getting hyper-productive days once in a while but that doesn’t help unless it’s everyday. At this point, I’m not aware of what I’m doing wrong but it’s needs to be corrected.

//

🌿So i just spent a little time to make this, putting some good quotes from famous people to things my friends said. Nobody can change shit, it’s upto me. The last thing i say to myself is,

I DON’T WANNA LOOK BACK AND KNOW I COULD’VE DONE BETTER.

//

😑Disclaimer: That’s not a big ‘MEME’.

I didn’t roar, I will

I didn’t say anything. That doesn’t mean I will not. I respected you.

I didn’t argue last time that does not mean I am a coward. I didn’t think it was necessary to do that.

Sometimes being silent is a rigorous way to challenge.

I didn’t try to do something that does not mean I will not be able to do.

To judge persons easily is a trait of human being. But maybe i did not have any wishes, i did not have enough information, i did not have enough reasons to fight. That’s why I lagged. I needed some time to recover that's why i lagged. But the recovery time can't eat the big picture of life.

I promise you will see - I CAN ROAR.

Wait, will the exam start?

wait, what! i got 7 days off before chemistry!!!

অভিজ্ঞতার উপরে আর কিছুই হতে পারে না। নিজে কোনো পরিস্থিতিতে না পরা পর্যন্ত কেউ আসলেই বুঝতে পারে না, কেউ কিভাবে সমস্যাটিকে মোকাবেলা করবে। তাই বই পড়া বা কারো কাছ থেকে শোনার চেয়ে কোনোকিছু ব্যবহারিক ভাবে করে দেখা অবশ্য কর্তব্য।

Laziness is overcome when you have a great purpose of life. The purpose will be bigger than you.

Dandapani

I have several experiences of doing works on a whim; still, I do. 

For some cases, those were life-changing. For some, those were adventurous. For most cases, they were waste of time.

But what I suggest is to take the last step after being mentally “ready”: don’t deceive yourself. You know yourself the most. 

I do mistakes. She does mistakes. She learns from it; I stress out thinking “I did mistakes”. Result: she has already changed the game. I repeat the mistake again and stress out.

পড়াশোনার জগৎ এর সাথে বাস্তব জগৎ মিলাতে গেলেই আমার যত সমস্যা। না আমি ব্যবহারিকের কথা বলছি না। বলছি কত কিছু অর্জন এর জন্য মানুষ পড়াশোনা করতে পারে, কত রঙিন স্বপ্নে বুক বাধতে পারে। আমার তাদের হিংসা হয় যারা তাদের পড়াশোনার পিছনে একটা শক্ত প্রেরণা রাখতে পারে। লক্ষ্য পুরণের এই দৌড়ে কিভাবে পড়লে ভালো হবে, কোন পথে চললে সফলতা আসবে বা সঠিক দিক নির্দেশনা পাওয়ার জন্য সবাই উন্মুখ। কিন্তু আমার কাছে লক্ষ্য অত সহজ বস্তু নয়। ইঞ্জিনিয়ার হলে দুইদিন মানুষ বাহবা দিবে, তারপর? সেখানের কাজকর্ম যদি আমার ভালো না লাগে, আমার জীবন কে দেখবে?মা সেদিন বলছিলেন, "এত পড়াশোনা করে যদি ভালো কোথাও চান্স না পেতে পারিস, এত পড়াশোনার দাম কই?" দাম কি আসলেই নেই? হয়তো নেই। কিন্তু নিজেকে কিভাবে বুঝাবো? আমি যেভাবে পড়াশোনা করি তাতো সব সময় নির্দিষ্ট বিষয় ভিত্তিক। বই পড়া শুরু করলে কোনো কিছু বাদ দিয়ে পড়ি না। অঙ্ক করতে গেলে কোনো ইম্পর্ট্যান্ট অঙ্ক খুঁজে করি না। অনুশীলনীর অঙ্ক দ্বিতীয় বার করা হয় না। এক জিনিস বার বার পড়ে মুখস্থ করতে পারি না। ইন্টারনেট ব্যবহার শিখার আগে বই আর কিছু শিক্ষকের কথাগুলোই শিখার জন্য একমাত্র পথ ছিলো। আর এখন তো ইন্টারনেটে বিভিন্ন বই এর খোঁজ পাওয়ার পর পড়তে গেলে সেসব বই ছাড়া অন্য বই পড়া হয় না। এতেই হয়ে গেলো সমস্যা। অঙ্ক করতে গেলে হয়তো অনেক কেয়ারলেস মিসটেক হয় (একই অঙ্ক বারবার না করায়)। পরিশেষে সবার প্রশ্ন "কি পড়াশোনা করলি?এখন হায়ার লেভেলের জিনিস পত্র পড়ে মাথা নষ্ট করতেছো। এগুলো পড়ার অনেক সময় আছে"।হ্যাঁ আছে।এখন এগুলো পড়ার কোনো দরকার নেই। আমি অন্য কোনো কারণেও এগুলো পড়ছি না। অলিম্পিয়াড বা প্রতিযোগিতায় পুরস্কারের জন্য নির্দিষ্ট বইও আমি পড়ি না। কিন্তু আমিতো আবদ্ধ হয়ে নির্দিষ্ট সিলেবাসের মধ্যে পড়াশোনা করতে পছন্দ করি না। আরেকদিন একজন সিনিয়র এর সাথে কথা বলছিলাম, " আমি তো রসায়ন, জীববিজ্ঞানের কিছু মুখস্থ অধ্যায় গুলো পড়িনি। ""না পরলে কিভাবে হবে? তুমি ভালো ছাত্রী। এগুলো ঠোঁটের আগায় রাখতে হবে। এছাড়া এখন তোমার কাজ কী? কোথাও না টিকলে পড়ে এসব পন্ডিতি কোথায় দেখাবা? এসব অনেককে দেখেছি, আসল জায়গায় গিয়ে পরে কিছুই পারে না।" এখন আমি যদি আমার যুক্তি বলতে চাই, তাহলে তো "বাস্তব বড় কঠিন। বাস্তবতায় এসব "ভালো লাগে না, ইচ্ছে করে না" র জায়গা নেই। দিনশেষে পড়াশোনাটা অন্য কোনো লক্ষ্যএই করতে হবে। এখন তুমি বলবে এসব আবেগের কথাবারতার কোনো জায়গা নেই। এগুলো সবাই জানে। এসব ফালতু পণ্ডিতি দেখানোর কোনো প্রয়োজন নেই। তুমি আমাকে রেজাল্ট দেখাও, আমি তোমার প্রশংসা করব। কিন্তু আমিতো প্রশংসা চাই না। ও তাই নাকি? তাইলে যে বাবা মা এত কষ্ট করছে, তাদের কি হবে? "এইতো, আবেগের মার আবেগ দিয়েই দিলেন"। কিন্তু আমি সত্যি আর নিতে পারছি না। জানি অস্বাভাবিক, কিন্তু বাস্তবতার সাথে পড়াশোনার জগৎ মিলাতে পারছি না। কথাগুলো শোনার কেউ নেই, তাই বকবক করলাম। মেনে যখন নিতেই হবে তখন এসব ফালতু বকবকের মানেই হয় না।